আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

ক. ঢাকা
খ. চট্টগ্রাম
গ. কুমিল্লা
ঘ. খুলনা
উত্তরঃ খুলনা
ব্যাখ্যাঃ

‘গণহত্যা যাদুঘর’ খুলনা শহরে অবস্থিত।

এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যা ও নির্যাতনের ইতিহাস সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ক. কবি
খ. নাট্যকার
গ. কণ্ঠশিল্পী
ঘ. ভাস্কর
উত্তরঃ ভাস্কর
ব্যাখ্যাঃ

নভেরা আহমেদ ছিলেন একজন বিখ্যাত ভাস্কর (Sculptor)

তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের একজন অগ্রণী শিল্পী হিসেবে পরিচিত। তার কাজগুলোতে বিমূর্ততা এবং আধুনিকতার সুস্পষ্ট প্রভাব দেখা যায়। নভেরা আহমেদ বাংলাদেশের ভাস্কর্যকে নতুন পথে চালিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

ক. হামিদুজ্জামান খান
খ. রবিউল হোসাইন
গ. আব্দুর রাজ্জাক
ঘ. নিতুন কুন্ডু
উত্তরঃ নিতুন কুন্ডু
ব্যাখ্যাঃ

সাবাস বাংলাদেশ ভাস্কর্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিস্তম্ভ। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার সবুজ চত্বরে অবস্থিত।

ভাস্কর্যের তাৎপর্য:

এই ভাস্কর্যটি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীক। এটিতে দু'জন মুক্তিযোদ্ধাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে:

  • একজন রাইফেল হাতে দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছেন, যা যুদ্ধের গতি ও স্পৃহাকে বোঝায়।
  • অন্যজন রাইফেল ধরে উল্লাসে মুষ্টিবদ্ধ হাত উপরে তুলেছেন, যা বিজয়ের আনন্দ ও দৃঢ়তাকে প্রকাশ করে।

ভাস্কর্যটিতে গ্রামীণ ও শহুরে যুবকের সমন্বয় দেখানো হয়েছে, যা মুক্তিযুদ্ধে সকল স্তরের মানুষের অংশগ্রহণের প্রতীক। এর পেছনের ৩৬ ফুট উঁচু স্তম্ভটি স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকার প্রতীক। ভাস্কর্যের বেদীতে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত কবিতা "সাবাস বাংলাদেশ" এর চরণ উৎকীর্ণ রয়েছে:

"সাবাস বাংলাদেশ এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।"

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্ররা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন এবং অনেকেই শহীদ হয়েছিলেন। তাদের আত্মত্যাগ ও সাহসিকতাকে স্মরণীয় করে রাখতেই এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে।

সাবাস বাংলাদেশ শুধু একটি ভাস্কর্য নয়, এটি আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনা ও অদম্য স্পৃহার প্রতীক, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথাকে বহন করে চলেছে।

ক. জয়নুল আবেদিন
খ. কামরুল হাসান
গ. এস এম সুলতান
ঘ. রফিকুন নবী
উত্তরঃ কামরুল হাসান
ব্যাখ্যাঃ

বিখ্যাত চিত্রকর্ম 'তিন কন্যা' এর চিত্রকর হলেন কামরুল হাসান

এটি তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং জনপ্রিয় কাজ।

ক. টিএসসি মোড়ে
খ. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
গ. রেসকোর্স ময়দানে
ঘ. রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
উত্তরঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
ব্যাখ্যাঃ

‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে অবস্থিত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে একটি।

এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন প্রখ্যাত ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু। এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের বিজয়কে স্মরণ করে নির্মিত হয়েছে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ভাস্কর: নিতুন কুণ্ডু
  • অবস্থান: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  • উদ্বোধন: ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি।
  • বিষয়বস্তু: এটি দুইজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি, যারা যুদ্ধের সময় সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করছেন। তাদের একজন রাইফেল হাতে ও অন্যজন বিজয়ের পতাকা ধরে আছেন।

এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের এক শক্তিশালী প্রতীক।

ক. ঢাকায়
খ. ময়মনসিংহে
গ. চট্টগ্রামে
ঘ. নড়াইলে
উত্তরঃ ময়মনসিংহে
ব্যাখ্যাঃ

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। এটি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা নামে পরিচিত।

এটি পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত একটি দোতলা ভবনে স্থাপিত। এখানে জয়নুল আবেদিনের আঁকা বিভিন্ন চিত্রকর্ম, যেমন তাঁর বিখ্যাত দুর্ভিক্ষ সিরিজের ছবি, 'গুণটানা' এবং 'নদী পারাপারের অপেক্ষায় পিতা-পুত্র' - এর মতো উল্লেখযোগ্য কাজগুলো সংরক্ষিত আছে। এছাড়াও তাঁর ব্যবহৃত জিনিসপত্র এবং কিছু স্থিরচিত্রও এখানে দেখা যায়।

এই সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর দ্বারা পরিচালিত হয়।

ক. ময়নামতি
খ. সোনারগাঁ
গ. ঢাকা
ঘ. পাহাড়পুর
উত্তরঃ সোনারগাঁ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ (নক্‌শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি) সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।

ক. ১৯২১
খ. ১৯২৫
গ. ১৯২৯
ঘ. ১৯৩৩
উত্তরঃ ১৯২১
ব্যাখ্যাঃ

১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেফ) হার্টজ।

ক. ১৯১১ সালে
খ. ১৯২১ সালে
গ. ১৯৩১ সালে
ঘ. ১৯৪১ সালে
উত্তরঃ ১৯২১ সালে
ব্যাখ্যাঃ

১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেফ) হার্টজ।

ক. ১৪টি
খ. ২৪টি
গ. ৩৪টি
ঘ. ৫০টি
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশে ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবে, অন্যান্য সূত্রে ৫৪টি বা ৫৮টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখও পাওয়া যায়। এছাড়া, কিছু সংবাদমাধ্যমে ৫৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যও পাওয়া গেছে। এ কারণে, সঠিক সংখ্যা নির্ধারণের জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সর্বশেষ তথ্যের উপর নির্ভর করা উচিত।

ক. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
খ. ২৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
গ. ১ জানুয়ারি, ১৯৮০
ঘ. ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮০
উত্তরঃ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
ব্যাখ্যাঃ

ত্রিভুজাকৃতি ভূমির সামান্য কিছু ওপরে বন্দুক কাঁধে নারী ও পুরুষের সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের ও বিজয়ের প্রতীক ‘অপরাজেয় বাংলা’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বরে অবস্থিত। দেশের সর্বস্তরের মানুষের স্বাধীনতার সংগ্রামে অংশগ্রহণের প্রতীকী চিহ্ন অপরাজেয় বাংলা উদ্বোধন করা হয়, ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯। এর স্থপতি সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।

ক. ৪৬.৫ মি
খ. ৪৬ মি
গ. ৪৫.৫ মি
ঘ. ৪৫ মি
উত্তরঃ ৪৬.৫ মি
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকার সাভারের নবীনগরে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধকে বলা হয় ‘সম্মিলিত প্রয়াস’। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি উদ্বোধন করেন। এর স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। ১০৯ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এ সৌধে ৭টি ফলক রয়েছে। বাংলাপিডিয়া ৪র্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা-১২ এর তথ্য মতে, জাতীয় স্মৃতিসৌধের উচ্চতা ১৫০ ফুট বা ৪৭.২ মিটার। তবে প্রচলিত তথ্য মতে, এর উচ্চতা ৪৬.৫ মিটার।

ক. হামিদুর রহমান
খ. মৃণাল হক
গ. শামিম শিকদার
ঘ. নভেরা আহমেদ
উত্তরঃ মৃণাল হক
ব্যাখ্যাঃ

'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির শিল্পী মৃণাল হক। তার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম হচ্ছে মতিঝিল বিমান অফিসের সামনের 'বলাকা' এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'গোল্ডেন জুবিলি টাওয়ার'।

ক. বিজয়স্তম্ভ
খ. বিজয়কেতন
গ. স্বাধীনতা সোপান
ঘ. রক্ত সোপান
উত্তরঃ রক্ত সোপান
ব্যাখ্যাঃ

রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম রক্ত সোপান। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।

ক. রাজশাহী
খ. ঢাকা
গ. চট্টগ্রাম
ঘ. খুলনা
উত্তরঃ রাজশাহী
ব্যাখ্যাঃ

ডাক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দানের লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে রাজশাহীতে একটি পোস্টাল একাডেমি স্থাপন করা হয়েছে। ডাক বিভাগের পুরনো ঐতিহ্য এবং নিদর্শনসমূহ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬ সালে ঢাকা জিপিওতে একটি পোস্টাল মিউজিয়াম চালু হয়, যা ১৯৮০ সালের ৩০ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ পোস্টাল মিউজিয়াম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

ক. ৫.০৩
খ. ৬.০৩
গ. ৪.৮
ঘ. ৬.৮
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

পদ্মা বহুমুখী সেতুর মূল দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। এই সেতুটি বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মাণ করা হয়েছে। এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে রাজধানীর সাথে সরাসরিভাবে যুক্ত করেছে। পদ্মা সেতু শুধু দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করেছে তা নয়, এটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ক. তানভীর কবীর
খ. হামিদুর রহমান
গ. হামিদুজ্জামান
ঘ. অস্কার বাদল
উত্তরঃ হামিদুর রহমান
ব্যাখ্যাঃ

১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ -এর ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহিদ মিনার স্থাপিত হলেও এর স্থায়িত্ব ছিল কম। তারপর হামিদুর রহমানের নকশা ও পরিকল্পনায় ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসে দ্বিতীয় বারের মতো শহিদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি উদ্ধোধন করা হয়। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্বের নকশা অনুযায়ী শিল্পী হামিদুর রহমান স্থপতি এম এস জাফরের সঙ্গে মিলিতভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার পুননির্মাণ করেন।

ক. ১৯৫৪ সালে
খ. ১৯৫৫ সালে
গ. ১৯৫৬ সালে
ঘ. ১৯৫৭ সালে
উত্তরঃ ১৯৫৫ সালে
ব্যাখ্যাঃ

ভাষা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমি ভবনের পূর্বনাম বর্ধমান হাউস। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম।

ক. হামিদুজ্জামান
খ. নিতুন কুণ্ডু
গ. মৃণাল হক
ঘ. শামিম শিকদার
উত্তরঃ নিতুন কুণ্ডু
ব্যাখ্যাঃ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার সবুজ চত্বরে মুক্তাঙ্গনের উত্তর পার্শ্বে ‘সাবাশ বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত। এর স্থপতি নিতুন কুণ্ডু। নিতুন কুণ্ডুর অন্যান্য ভাস্কর্যের মধ্যে রয়েছে -সার্ক ফোয়ারা (কারওয়ান বাজার), কদমফুল ফোয়ারা (জাতীয় ঈদগাহ ময়দান), সাম্পান (চট্টগ্রাম বিমানবন্দর) ইত্যাদি।

ক. রাজশাহী
খ. বগুড়া
গ. কুমিল্লা
ঘ. চট্টগ্রাম
উত্তরঃ বগুড়া
ব্যাখ্যাঃ

১৯৬২ সালে স্টেডিয়ামটি নির্মাণের জন্য বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার ২০.৬২ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ১৯৭০ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হলেও দুটি গ্যালারি ছাড়া অন্যকিছু নির্মাণ করা হয়নি। অতঃপর ২০০৩ সালের ৩ জুন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া স্টেডিয়ামটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন এবং ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়।

ক. জয়পুরহাট
খ. কুমিল্লা
গ. রাঙ্গামাটি
ঘ. দিনাজপুর
উত্তরঃ দিনাজপুর
ব্যাখ্যাঃ

দিনাজপুর শহরের ১২ মাইল উত্তরে কান্তানগরে কান্তজীর মন্দির অবস্থিত। উল্লেখ্য, কুমিল্লা জেলার ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে ময়নামতি, আনন্দ বিহার, শালবন বিহার ইত্যাদি।

ক. ১৭টি
খ. ১৮টি
গ. ১৯টি
ঘ. ২১টি
উত্তরঃ ১৯টি
ব্যাখ্যাঃ

নির্মাণ সমাপ্তির দিক থেকে মহাখালী ফ্লাইওভার দেশের প্রথম ফ্লাইওভার। মহাখালী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করা হয় ৪ নভেম্বর ২০০৪। দৈর্ঘ্য ১০১২ মিটার, প্রস্থ ১৭.৯ মিটার, মোট পাইল ১৮টি, মোট স্প্যান ১৯টি। এর নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না ফার্স্ট মেটালার্জিকাল কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন।

ক. টঙ্গি
খ. কোনাবাড়ি
গ. যশোর
ঘ. গাজীপুর
উত্তরঃ কোনাবাড়ি
ব্যাখ্যাঃ

১০ ডিসেম্বর, ২০০২ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গাজীপুরের কোনাবাড়িতে কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশে কিশোর ও কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে ৩ টি । এর মধ্যে ২ টি কিশোর ও ১ টি কিশোরীদের জন্য। কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র দুটি গাজীপুরের টঙ্গী ও যশোরের পুলেরহাটে অবস্থিত।

ক. জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
খ. জাতীয় জাদুঘর
গ. বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
ঘ. ঢাকা নগর জাদুঘর
উত্তরঃ বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র জাদুঘর। এটি এপ্রিল ১৯১০ সালে রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় জাদুঘর ৭ আগস্ট ১৯১৩ সালে ঢাকার শাহবাগে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এর নাম ছিল ঢাকা জাদুঘর যা ১৯৮৩ সালে জাতীয় জাদুঘর নামকরণ করা হয়।

ক. ময়নামতি
খ. সোনারগাঁও
গ. ঢাকা
ঘ. পাহাড়পুর
উত্তরঃ সোনারগাঁও
ব্যাখ্যাঃ

১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের অধীনে ‘লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ এবং ‘শিল্পচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ নামে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে দুটি জাদুঘর রয়েছে।

ক. বর্ধমান হাউজ
খ. বাংলা ভবন
গ. আহসান মঞ্জিল
ঘ. চামেলী হাউজ
উত্তরঃ বর্ধমান হাউজ
ব্যাখ্যাঃ

ভাষা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমি ভবনের পূর্বনাম বর্ধমান হাউস। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মযহারুল ইসলাম।

ক. ৭৫টি
খ. ৫৯টি
গ. ৫০টি
ঘ. ৪৫টি
উত্তরঃ ৫০টি
ব্যাখ্যাঃ

৪.৮ কি.মি. দৈর্ঘ্য ও ১৮.৫ মি.প্রস্থ বিশিষ্ট এই সেতুতে স্প্যান সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার সংখ্যা ৫০টি। এটি দৈর্ঘ্যে দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু। পদ্মাসেতুর পিলার ৪১টি ও স্প্যান ৪২টি।

ক. ৪.৫ কি.মি.
খ. ৪.৮ কি.মি.
গ. ৫.২ কি.মি.
ঘ. ৬.২ কি.মি.
উত্তরঃ ৪.৮ কি.মি.
ব্যাখ্যাঃ

যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি. ও প্রস্থ ১৮.৫ মি.। এ সেতুর স্প্যানের সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার ৫০টি। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি. নির্মাণাধীন।

ক. রাজশাহী
খ. নওগাঁ
গ. বগুড়া
ঘ. নাটোর
উত্তরঃ নাটোর
ব্যাখ্যাঃ

নাটোর জেলা শহর থেকে ২.৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি আঠারো শতকে নির্মিত হয়। নাটোরের রানী ভবানী তাঁর নায়েব দয়ারামের উপরে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে দিঘাপতিয়া পরগনা উপহার দেন। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম পরিবর্তন করে রাখেন ‘উত্তরা গণভবন’।

ক. আশি
খ. একাশি
গ. ষাট
ঘ. চৌষট্টি
উত্তরঃ একাশি
ব্যাখ্যাঃ

বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত। খান জাহান আলী কর্তৃক মসজিদটি নির্মিত হয়। বাংলাদেশের প্রাচীন আমলের মসজিদগুলোর মধ্যে এটি বৃহত্তম। ‘ষাটগম্বুজ’ নাম হলেও এ মসজিদের গম্বুজসংখ্যা ৮১টি। ওপরে ৭৭টি এবং চারকোণে ৪টি।

ক. ৪.৮ কি.মি.
খ. ৭.২ কি.মি.
গ. ৬ কি.মি.
ঘ. ৬.২ কি.মি.
উত্তরঃ ৪.৮ কি.মি.
ব্যাখ্যাঃ

বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। সেতুটি যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত। সেতুটি ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ক. ময়মনসিংহে
খ. বগুড়ায়
গ. সোনারগাঁওয়ে
ঘ. রাঙামাটিতে
উত্তরঃ সোনারগাঁওয়ে
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ- নক্‌শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।

ক. সেগুনবাগিচা
খ. ধানমণ্ডি
গ. মগবাজার
ঘ. বনানী
উত্তরঃ কোনটি সঠিক নয়।
ব্যাখ্যাঃ

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ২২ মার্চ, ১৯৯৬। প্রতিষ্ঠাকালীন এটির অবস্থান ছিল ঢাকার সেগুনবাগিচায়। সরকার ২০০৮ সালে পশ্চিম আগারগাঁওয়ের শেরে বাংলা নগরে জাদুঘরটি স্থানান্তরের জন্য ২.৫ বিঘা জমি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করে। ১৬ এপ্রিল, ২০১৭ আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বার উন্মোচন করা হয় আগারগাঁওয়ে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নিজস্ব ভবনের।

ক. চকবাজার
খ. সদরঘাট
গ. লালবাগ
ঘ. ইসলামপুর
উত্তরঃ চকবাজার
ব্যাখ্যাঃ

১৬৬৪ সালে বাংলার সুবাদার শাহ মুহাম্মদ সুজা বড় কাটরা নামে ঐতিহাসিক অট্টালিকা নির্মাণ করেন ঢাকার চকবাজারে। সুবাদার শায়েস্তা খান ১৬৬৩-৬৪ সালে নিজের বসবাস ও সুবাদারি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাকার চকবাজারে ছোট কাটরা নির্মাণ করেন।

ক. ভৈরব সেতু
খ. হার্ডিঞ্জ সেতু
গ. ব্রহ্মপুত্র সেতু
ঘ. তিস্তা সেতু
উত্তরঃ হার্ডিঞ্জ সেতু
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যমুনা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধনের পর থেকে এটি বাংলাদেশের সড়ক সহ দীর্ঘতম রেল সেতুর মর্যাদা লাভ করে। এ সেতুতে মিটার গেজ ও ব্রড গেজ উভয় ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি.। তবে একক দীর্ঘতম রেলসেতু হলো হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। পাবনা জেলায় অবস্থিত হার্ডিঞ্জ সেতুর দৈর্ঘ্য ৫৮৯৪ ফুট (১৭৯৮.৩২ মিটার)। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণ শুরু হয় ১৯১২ সালে এবং নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯১৫ সালে।

ক. হামিদুর রহমান
খ. তানভীর কবীর
গ. মইনুল হোসেন
ঘ. নিতুন কুণ্ডু
উত্তরঃ মইনুল হোসেন
ব্যাখ্যাঃ

মইনুল হোসেন জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি। হামিদুর রহমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের, তানভীর কবির মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের এবং নিতুন কুণ্ডু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাশ বাংলাদেশের স্থপতি।

ক. ঢাকা
খ. ময়নামতি
গ. রাজশাহী
ঘ. সোনারগাঁও
উত্তরঃ সোনারগাঁও
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ- নক্শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।

ক. শায়েস্তা খান
খ. নবাব সলিমুল্লাহ
গ. মির্জা আহমেদ জান
ঘ. মির্জা গোলাম পীর
উত্তরঃ মির্জা গোলাম পীর
ব্যাখ্যাঃ

পুরানো ঢাকার আরমানিটোলা এলাকায় তারা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণ করেন মির্জা আহমেদ জান বা মির্জা গোলাম পীর। পরবর্তী ১৯২৬ সালে আলীজান বেপারী নামক একজন ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। আলীজান বেপারী বহু অর্থ ব্যয়ে মসজিদটিকে অলঙ্কৃত করেন, বিশেষ করে সমস্ত মসজিদটি তারকাখঁচিত করেন। এ কারণে এর বর্তমান নাম তারা মসজিদ।

ক. ঢাকা শহরকে নদীর ওপারে বিস্তৃত করা
খ. বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সুসম্পর্কের স্থায়ী বন্ধন সৃষ্টি করা
গ. ঢাকা-আরিচা রোড যানবাহন চলাচলের চাপ কমানো
ঘ. দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা
উত্তরঃ দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা
ব্যাখ্যাঃ

এটি বুড়িগঙ্গা নদীর উপর ঢাকার পোস্তগোলা নামক স্থানে নির্মিত হয়েছে। এটিই প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু। সেতুর দৈর্ঘ্য ৭৮০ মিটার। তবে দ্বিতীয় বুড়িগঙ্গা সেতু নির্মিত হয় ঢাকার বাবুবাজারে এবং এ সেতুর মাধ্যমে কেরানীগঞ্জের সাথে সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৭২৫ মিটার।

ক. মুস্তফা মনোয়ার
খ. হামিদুর রহমান
গ. শামীম শিকদার
ঘ. হামিদুজ্জামান খান
উত্তরঃ মুস্তফা মনোয়ার
ব্যাখ্যাঃ

এটি ঢাকার শাহবাগে শিশু পার্কের সামনে অবস্থিত। সাফ গেমসের মাসকট হিসেবে শিল্পী মুস্তফা মনোয়ার মিশুক তৈরি করেন। এটি মূলত হরিণ শাবকের ভাস্কর্য।

ক. শায়েস্তা খান
খ. নওয়াব সলিমুল্লাহ
গ. মির্জা আহমেদ জান
ঘ. খান সাহেব আবুল হাসনাত
উত্তরঃ মির্জা আহমেদ জান
ব্যাখ্যাঃ

পুরানো ঢাকার আরমানিটোলা এলাকায় তারা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণ করেন মির্জা আহমেদ জান বা মির্জা গোলাম পীর। পরবর্তী ১৯২৬ সালে আলীজান বেপারী নামক একজন ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। আলীজান বেপারী বহু অর্থ ব্যয়ে মসজিদটিকে অলঙ্কৃত করেন, বিশেষ করে সমস্ত মসজিদটি তারকাখঁচিত করেন। এ কারণে এর বর্তমান নাম তারা মসজিদ।