আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 ভূমি রাজস্ব
 মূল্য সংযোজন কর
 আয়কর
 আমদানি শুল্ক
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সরকার মূল্য সংযোজন কর (VAT) থেকে সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় করে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন খাত থেকে আসা রাজস্বের মধ্যে ভ্যাট সবচেয়ে বড় অংশীদার। এর পরেই আয়কর ও কর্পোরেট কর এবং অন্যান্য করের অবস্থান।

ভ্যাট মূলত পণ্য ও সেবার উপর ধার্য করা হয় এবং এটি সরকারের রাজস্ব আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

 ৬ (ছয়) টি
 ৭ (সাত) টি
 ৮ (আট) টি
 ৯ (নয়) টি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে এ পর্যন্ত আটটি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

পরিকল্পনাগুলো হলো:

১. প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৭৩-১৯৭৮) ২. দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৮০-১৯৮৫) ৩. তৃতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৮৫-১৯৯০) ৪. চতুর্থ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৯০-১৯৯৫) ৫. পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (১৯৯৭-২০০২) ৬. ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০১১-২০১৫) ৭. সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০) ৮. অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০২১-২০২৫)

বর্তমানে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চলমান রয়েছে।

 কৃষি
 শিল্প
 বাণিজ্য
 সেবা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের জিডিপিতে সবচেয়ে বেশি অবদান সেবা খাতের

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী (২০২২-২৩ অর্থবছর), জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান নিম্নরূপ:

  • সেবা খাত: ৫২.১১%
  • শিল্প খাত: ৩৩.৬৬%
  • কৃষি খাত: ১৪.২৩%

সুতরাং, সেবা খাত বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির বৃহত্তম খাত এবং জিডিপিতে এর অবদান সবচেয়ে বেশি। এই খাতের মধ্যে ব্যবসা, পরিবহন, যোগাযোগ, পর্যটন এবং আর্থিক সেবা উল্লেখযোগ্য।

 ৫.৬৮%
 ৯.৯৪%
 ৭.৬৬%
 ৬.৯৪%
ব্যাখ্যাঃ

২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি (GDP) প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬.৯৪ শতাংশ

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (BBS) চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী এই তথ্য পাওয়া যায়। প্রাথমিক হিসাবে প্রবৃদ্ধির হার ৫.৪৩ শতাংশ ধরা হলেও পরবর্তীতে তা সংশোধন করে ৬.৯৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। কোভিড-১৯ pandemic থাকা সত্ত্বেও এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল।

 ১ জুন ২০১৪
 ১ জুন ২০১৫
 ১ জুলাই ২০১৫
 ১ জুলাই ২০১৬
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বব্যাংক ১ জুলাই ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।

ওই সময় বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৩৪ ডলার থেকে ৪ হাজার ১২৫ ডলারের মধ্যে থাকায় এই ক্লাসিফিকেশন অর্জন করে।

 আয়কর
 ভূমিকর
 আমদানি-রপ্তানি শুল্ক
 মূল্য সংযােজন কর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সরকার ঘঃ মূল্য সংযােজন কর (VAT) খাত থেকে সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় করে।

মূল্য সংযোজন কর বাংলাদেশে রাজস্ব আদায়ের অন্যতম প্রধান উৎস। বিভিন্ন পণ্য ও সেবার ওপর এই কর আরোপিত হয় এবং এটি সরকারের আয়ের একটি বড় অংশ।

 কৃষি ও বনজ
 মৎস্য
 শিল্প
 স্বাস্থ্য ও সামাজিক সেবা
ব্যাখ্যাঃ

সঠিক উত্তর: শিল্প খাত

বাংলাদেশের জাতীয় আয়ে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশিঅর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী, শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬% এবং প্রবৃদ্ধির হার ৮.১৮%। অন্যদিকে, সেবা খাতের প্রবৃদ্ধির হার ৫.৮৪% এবং কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধির হার ২.৬১%

 প্রথম স্থান
 দ্বিতীয় স্থান
 তৃতীয় স্থান
 চতুর্থ স্থান
ব্যাখ্যাঃ

Inclusive Development Index (IDI)-এর সর্বশেষ তথ্য ২০১৮ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (WEF) কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছিল। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়

২০১৮ সালের আইডিআই র‍্যাঙ্কিং-এ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর স্কোর ছিল নিম্নরূপ:

  • নেপাল: ৪.১৫ (২২তম)
  • বাংলাদেশ: ৩.৯৮ (৩৪তম)
  • শ্রীলঙ্কা: ৩.৭৯ (৪০তম)
  • পাকিস্তান: ৩.৫৫ (৫২তম)
  • ভারত: ৩.০৯ (৬২তম)

তবে মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, ২০১৮ সালের পর থেকে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম আর এই সূচক প্রকাশ করেনি। তাই বর্তমানে এর নতুন কোনো তথ্য নেই। তবে ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের স্থান ছিল দ্বিতীয়।

 ১,৭২,০০০ কোটি টাকা
 ১,৭৩,০০০ কোটি টাকা
 ১,৭০,০০০ কোটি টাকা
 ১,৭১, ০০০ কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (Annual Development Programme - ADP) জন্য বরাদ্দ ছিল ১,৭৩,০০০ কোটি টাকা

 ১৪.৭৯ শতাংশ
 ১৬ শতাংশ
 ১২ শতাংশ
 ১৮ শতাংশ
ব্যাখ্যাঃ

অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮ অনুসারে ২০১৬ - ১৭ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ১৪.৭৪ শতাংশ।

এছাড়া বিবিএস - এর চূড়ান্ত হিসাব মতে ২০১৭ - ১৮ অর্থবছরে অবদান ১৪.১৯ শতাংশ।

 ৭.৮০ শতাংশ
 ৮.০০ শতাংশ
 ৭.২৮ শতাংশ
 ৭.৬৫ শতাংশ
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে জিডিপির প্রক্ষেপিত প্রবৃদ্ধির হার ৭.৮ শতাংশ (৭.৮%) ধরা হয়েছিল।

 ৭.০০%
 ৭.১২%
 ৭.৩০%
 ৭.৪০%
ব্যাখ্যাঃ

৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০) মেয়াদে প্রতি বছর বাংলাদেশের গড় প্রকৃত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭.৪%

এই পরিকল্পনায়, শেষ বছর অর্থাৎ ২০২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮% এ উন্নীত করার লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছিল।

 ৫.৯২%
 ৬.০%
 ৬.৪১%
 ৬.৪৩%
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ ইকোনমিক রিভিউ বা বাংলাদেশ ব্যাংক-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ৫.৯২%

এটি ৬% এর নিচে ছিল এবং সরকার নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই ছিল।

 ১২
 ১৩
 ১৪
 ১৫
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের জাতীয় আয় (মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি) গণনায় দেশের অর্থনীতিকে ১৫টি খাতে ভাগ করা হয়।

এই খাতগুলো বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) জিডিপি গণনার জন্য এই ১৫টি খাত ব্যবহার করে থাকে। খাতগুলো কৃষি, শিল্প এবং সেবা - এই তিনটি বৃহত্তর অর্থনৈতিক বিভাগের আওতায় পড়ে।

১৫টি খাত হলো:

কৃষি ও বনজ সম্পদ: ১. কৃষি ও বনজ ২. মৎস্য

শিল্প খাত: ৩. খনিজ সম্পদ ও খনন ৪. শিল্প (ম্যানুফ্যাকচারিং) ৫. বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি সরবরাহ ৬. নির্মাণ

সেবা খাত: ৭. পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্য ৮. হোটেল ও রেস্তোরাঁ ৯. পরিবহন, সংরক্ষণ ও যোগাযোগ ১০. আর্থিক প্রতিষ্ঠান ১১. রিয়েল এস্টেট, ভাড়া ও ব্যবসায়িক সেবা ১২. জনপ্রশাসন ও প্রতিরক্ষা ১৩. শিক্ষা ১৪. স্বাস্থ্য ও সামাজিক সেবা ১৫. কমিউনিটি, সামাজিক ও ব্যক্তিগত সেবা

 ৬.৮৫%
 ৬.৯৭%
 ৭.০০%
 ৭.০৫%
ব্যাখ্যাঃ

২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্জিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭.১১%

ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (GDP) প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭.১১ শতাংশ, যা পূর্ববর্তী অর্থবছরগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ছিল। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল।

 অর্থমন্ত্রী
 প্রধানমন্ত্রী
 পরিকল্পনামন্ত্রী
 স্পীকার
ব্যাখ্যাঃ

ECNEC-এর পূর্ণরূপ হলো Executive Committee of the National Economic Council বা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি

এই কমিটির চেয়ারম্যান বা সভাপতি হলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে অর্থমন্ত্রী বিকল্প সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ECNEC দেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের অনুমোদন, পর্যালোচনা ও বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করে।

 ২০১৫-২০১৯
 ২০১৬-২০২০
 ২০১৭-২০২১
 ২০১৭-২০২১
ব্যাখ্যাঃ

পরিকল্পনা কমিশনের গৃহীত পদক্ষেপ অনুযায়ী বাংলাদেশের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি ২০১৬ সালের জুলাই মাস থেকে ২০২০ সালের জুন মাস পর্যন্ত মেয়াদে কার্যকর ছিল (অর্থাৎ, অর্থবছর ২০১৬-১৭ থেকে ২০১৯-২০ পর্যন্ত)।

 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 জাপান
 দক্ষিণ কোরিয়া
 জার্মানি
ব্যাখ্যাঃ

অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থ বছরে দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি সাহায্য পায় জাপান থেকে। তবে সংস্থা হিসেবে সবচেয়ে বেশি সাহায্য পেয়েছে IDA থেকে।

 আয়কর
 আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক
 ভূমি রাজস্ব
 মূল্য সংযোজন কর
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় হয় মূল্য সংযোজন কর (VAT) থেকে। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১-২২ (সাময়িক) অনুযায়ী আমদানি শুল্ক সাথে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৫২% সূচক ১৬.৭৫% সম্পূরক শুল্ক: ৮.৮৮%।

 ২০,৩০০ কোটি টাকা
 ১৯,২০০ কোটি টাকা
 ১৭,১০০ কোটি টাকা
 ১৯,৫০০ কোটি টাকা
ব্যাখ্যাঃ

২০০৩-০৪ সালের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মোট ব্যয় ২০, ৩০০ কোটি টাকা। সরকার ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ২৪৬০৬৬ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (ADP) অনুমোদন করেছে।

 ২০০ মার্কিন ডলার
 ২২৫ মার্কিন ডলার
 ২৪০ মার্কিন ডলার
 ২৬০ মার্কিন ডলার
ব্যাখ্যাঃ

বাংলদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২৮২৪ মার্কিন ডলার। সংশোধিত সমীক্ষা-২০২২ অনুযায়ী ২৭৯৩ ডলার।

 চাপালিশ
 কেওড়া
 গেওয়া
 সুন্দরী
ব্যাখ্যাঃ
গাছের নাম বৈশিষ্ট্য
চাপালিশ ক্রান্তীয় চিরসবুজ পাহাড়ি বনে এ গাছ পাওয়া যায়।
কেওড়া উপকূলীয় বনায়নের উল্লেখযোগ্য বৃক্ষ।
গেওয়া দিয়াশলাই তৈরি ও খুলনার নিউজপ্রিন্ট মিলের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সুন্দরী খুলনা হার্ডবোর্ড মিলের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
 ২৫.০ মিলিয়ন ইসলামিক দিনার
 ১৫.৫ মিলিয়ন ইসলামিক দিনার
 ১০.০ মিলিয়ন ইসলামিক দিনার
 কোনো চাঁদা দিতে হয় না
ব্যাখ্যাঃ

IDB কার্যক্রম শুরু ২০ অক্টোবর ১৯৭৫। বর্তমান সদস্য ৫৭। এর সদর দপ্তর- জেদ্দা, সৌদি আরব। IDB কে দেয়া বাংলাদেশের চাঁদার হার ১০ মিলিয়ন ইসলামিক দিনার।

 ২৫০ নটিক্যাল মাইল
 ২০০ নটিক্যাল মাইল
 ২২৫ নটিক্যাল মাইল
 ১০ নটিক্যাল মাইল
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি.মি.। এর মধ্যে ভারত সংলগ্ন স্থল ও নৌ সীমান্ত এলাকার দৈর্ঘ্য ৪১৫৬ কিলোমিটার এবং মিয়ানমারের সাথে রয়েছে ২৭১ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত। অন্যদিকে মোট জলসীমার পরিমাণ ৭১১ কিলোমিটার। সেই সাথে বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী দেশ হওয়ায় এ দেশের ভূখণ্ডগত (রাজনৈতিক) সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল (২২.২২ কি.মি.) এবং অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪০ কি.মি.) পর্যন্ত বিস্তৃত।