আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 রিচার্ড নিক্সন
 বিল ক্লিনটন
 কেনেডি
 ডনাল্ড ট্রাম্প
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫-তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

তিনি ২০১৭ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 এনএলডি সরকার
 ন্যাশনাল ইউনিটি সরকার
 বার্মিজ গভর্নমেন্ট ইন এক্সাইল
 অং সান সু চি সরকার
ব্যাখ্যাঃ

মিয়ানমারের নির্বাসিত সরকারের নাম হলো জাতীয় ঐক্য সরকার (National Unity Government - NUG)

এটি ২০২১ সালের মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত আইনপ্রণেতা এবং অন্যান্য বিরোধী ব্যক্তিত্বদের দ্বারা গঠিত একটি ছায়া সরকার। তারা মিয়ানমারের জনগণের নির্বাচিত বৈধ সরকার হিসেবে নিজেদের দাবি করে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

 এনেগরেট ক্রাম্প
 লিনা হেডরিচ
 অ্যাঙ্গেলা মের্কেল
 পেট্রা কেলি
ব্যাখ্যাঃ

জার্মানির প্রথম নারী চ্যান্সেলর ছিলেন অ্যাঞ্জেলা মার্কেল (Angela Merkel)

তিনি ২০০৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 ৩ ভাগে
 ৪ ভাগে
 ৫ ভাগে
 ৬ ভাগে
ব্যাখ্যাঃ

Almond ও Powel চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে প্রধানত চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন:

১. প্রাতিষ্ঠানিক চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী (Institutional Interest Groups): এই গোষ্ঠীগুলো সরকারের বিভিন্ন কাঠামোর মধ্যে (যেমন - রাজনৈতিক দল, আইনসভা, আমলাতন্ত্র, সেনাবাহিনী) কাজ করে এবং তাদের প্রাতিষ্ঠানিক ভূমিকার অংশ হিসেবে স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করে।

২. অ-প্রাতিষ্ঠানিক চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী (Non-Associational Interest Groups): এই গোষ্ঠীগুলোর সুনির্দিষ্ট সাংগঠনিক কাঠামো থাকে না। এরা ভাষা, ধর্ম, পেশা, অঞ্চল বা জাতিগত পরিচয়ের মতো সাধারণ স্বার্থের ভিত্তিতে গঠিত হয় এবং বিক্ষিপ্তভাবে বা অসংগঠিতভাবে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

৩. সমষ্টিগত চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী (Associational Interest Groups): এই গোষ্ঠীগুলোর সুস্পষ্ট সাংগঠনিক কাঠামো থাকে, নির্দিষ্ট সদস্যপদ থাকে এবং তারা তাদের সদস্যদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সুসংগঠিতভাবে কাজ করে। ট্রেড ইউনিয়ন, ব্যবসায়িক সংস্থা, পেশাদারী সমিতি ইত্যাদি এর উদাহরণ।

৪. অনিয়মিত চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী (Anomic Interest Groups): এই গোষ্ঠীগুলোর কোনো স্থায়ী কাঠামো বা নিয়মিত কার্যক্রম থাকে না। এরা হঠাৎ করে কোনো বিশেষ ইস্যুতে আবেগপূর্ণভাবে সংগঠিত হয় এবং বিক্ষোভ, সহিংসতা বা অন্যান্য অস্থিরতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দাঙ্গা, ছাত্র বিক্ষোভ ইত্যাদি এর উদাহরণ।

 তাজাকিস্তান
 আজারবাইজান
 পর্তুগাল
 বেলারুশ
ব্যাখ্যাঃ

মিনস্ক (Minsk) হলো বেলারুশ দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। এটি পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত এবং বেলারুশের প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।

 মিয়ানমার
 চীন
 সিঙ্গাপুর
 ব্রুনাই
ব্যাখ্যাঃ

মিয়ানমার-এর জাতীয় সংসদ দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট।

মিয়ানমারের আইনসভার দুটি কক্ষ রয়েছে:

  • নিম্নকক্ষ: পিথু হুততাও (Pyithu Hluttaw)
  • উচ্চকক্ষ: অ্যামিয়োথা হুততাও (Amyotha Hluttaw)

অন্যদিকে, চীন, সিঙ্গাপুর এবং ব্রুনাই-এর আইনসভা এককক্ষ বিশিষ্ট।

 ইউএম এন ও
 বারিসান ন্যাশনাল
 পাটি পেরিকাতান
 পাকাতান-হারাপান
ব্যাখ্যাঃ

৯২ বছর বয়সে (২০১৮ সালের নির্বাচনের সময়) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ-এর রাজনৈতিক জোটের নাম ছিল পাকাতান হারাপান (Pakatan Harapan), যার অর্থ "আশার জোট"।

এই জোটটি ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে মালয়েশিয়ার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন বারিসান ন্যাশনাল জোটকে ক্ষমতাচ্যুত করে।

 ডেনমার্ক
 বেলজিয়াম
 নরওয়ে
 ফিনল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

ফোকেটিং (Folketing) হলো ডেনমার্কের জাতীয় আইনসভা (পার্লামেন্ট)। এটি ডেনমার্কের এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা।

এখানে ফোকেটিং সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:

  • দেশ: ডেনমার্ক
  • প্রকার: এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা (Unicameral Parliament)। এর কোনো উচ্চকক্ষ বা নিম্নকক্ষ নেই, কেবল একটি কক্ষই আইন প্রণয়নের কাজ করে।
  • সদস্য সংখ্যা: মোট ১৭৯ জন সদস্য। এর মধ্যে ১৭৫ জন সদস্য ডেনমার্ক থেকে নির্বাচিত হন এবং ফারো দ্বীপপুঞ্জ ও গ্রিনল্যান্ড থেকে প্রত্যেকে ২ জন করে মোট ৪ জন সদস্য নির্বাচিত হন।
  • নির্বাচন পদ্ধতি: সদস্যরা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির (Proportional Representation) মাধ্যমে ৪ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
  • কার্যাবলী:
    • আইন প্রণয়ন।
    • সরকার গঠন ও তত্ত্বাবধান।
    • জাতীয় বাজেট অনুমোদন।
    • আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুমোদন।
    • প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা।

ফোকেটিং ডেনমার্কের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু এবং এটি দেশটির রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

 মালয়েশিয়া
 মিয়ানমার
 ভারত
 থাইল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (National League for Democracy - NLD) হলো মিয়ানমারের (বার্মা) একটি প্রধান রাজনৈতিক দল। এই দলটি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য তাদের দীর্ঘ সংগ্রামের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

এখানে NLD সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:

  • প্রতিষ্ঠা: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮।
  • প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতৃত্ব: দলটির সবচেয়ে পরিচিত মুখ এবং কার্যত প্রতিষ্ঠাতা হলেন আং সান সু চি (Aung San Suu Kyi)। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের একজন আইকন।
  • প্রতিষ্ঠার কারণ: ১৯৮৮ সালের গণঅভ্যুত্থানের (8888 Uprising) পর সামরিক শাসনের অবসানের লক্ষ্যে এবং মিয়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এই দলটি গঠিত হয়।
  • গণতান্ত্রিক সংগ্রাম: NLD প্রতিষ্ঠার পর থেকে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ সংগ্রাম করেছে। আং সান সু চিকে দীর্ঘ সময় ধরে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল।
  • ১৯৯০ সালের নির্বাচন: ১৯৯০ সালে মিয়ানমারে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে NLD নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু সামরিক জান্তা নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে।
  • ২০১৫ সালের নির্বাচন: দীর্ঘ সংগ্রামের পর, ২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে NLD ভূমিধস বিজয় লাভ করে। সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতার কারণে আং সান সু চি প্রেসিডেন্ট হতে না পারলেও, তিনি 'রাষ্ট্রীয় কাউন্সিলর' (State Counsellor) নামে একটি নতুন পদ সৃষ্টি করে কার্যত সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
  • ২০২০ সালের নির্বাচন: NLD ২০২০ সালের নির্বাচনেও বিপুল ভোটে জয়লাভ করে।
  • ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থান: ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ তারিখে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী (তাতমাদাও) অভ্যুত্থানের মাধ্যমে NLD সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং আং সান সু চি সহ দলের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার করে। এরপর থেকে মিয়ানমার পুনরায় সামরিক শাসনের অধীনে রয়েছে এবং NLD এর কার্যক্রম সীমিত বা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
  • বর্তমান অবস্থা: সামরিক অভ্যুত্থানের পর NLD এর বহু নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড বা আত্মগোপনে রয়েছেন। দলটি বর্তমানে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলনের অংশ হিসেবে কাজ করছে।

সংক্ষেপে, ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের প্রতীক এবং দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি প্রভাবশালী দল।

 ১৯৩৩
 ১৯৩৪
 ১৯৩১
 ১৯৩২
ব্যাখ্যাঃ

অ্যাডলফ হিটলার জার্মানির চ্যান্সেলর নিযুক্ত হয়েছিলেন ১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারি

তৎকালীন জার্মান প্রেসিডেন্ট পল ফন হিডেনবার্গ (Paul von Hindenburg) তাকে এই পদে নিয়োগ দিয়েছিলেন। এই ঘটনাটি জার্মানির ইতিহাসে এবং বিশ্ব ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং হলোকাস্টের পথ খুলে দিয়েছিল।

 থাড
 শয়তানের সাম্রাজ্যে আক্রমণ
 তারকা যুদ্ধ
 ম্যাড
ব্যাখ্যাঃ

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান কর্তৃক ঘোষিত স্ট্রেটেজিক ডিফেন্স ইনিসিয়েটিভ (এস.ডি.আই) এর জনপ্রিয় নাম ছিল স্টার ওয়ার্স (Star Wars)

এটি ছিল একটি বিতর্কিত মহাকাশ-ভিত্তিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরির প্রস্তাব, যা তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের পারমাণবিক হামলার বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষা করতে সক্ষম বলে দাবি করা হয়েছিল। এই প্রকল্পের ধারণাটি জনপ্রিয় বিজ্ঞান কল্পকাহিনী চলচ্চিত্র 'স্টার ওয়ার্স' এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হওয়ায় এটি এই নামে পরিচিতি লাভ করে।

 ভারতীয় জনতা পার্টি
 কমিউনিস্ট পার্টি
 ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস
 বহুজন সমাজ পার্টি
ব্যাখ্যাঃ

ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল হলো ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস

ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস (Indian National Congress), যা সাধারণত কংগ্রেস নামে পরিচিত, ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন এবং অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল।

 ২৫%
 ৩৫%
 ৪৫%
 ৫৫%
ব্যাখ্যাঃ

সংবিধান অনুযায়ী মিয়ানমারের সংসদে ২৫ শতাংশ আসন অনির্বাচিত সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকে।

মিয়ানমারের ২০০৮ সালের সংবিধান অনুযায়ী, দেশটির পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের মোট আসনের ২৫% সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত। এই সামরিক সদস্যরা নির্বাচিত নন, বরং সেনাবাহিনী কর্তৃক মনোনীত হন। এই বিধানের কারণে, বেসামরিক সরকার গঠন হলেও সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা সংবিধানে সুপ্রতিষ্ঠিত থাকে এবং সংবিধান সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় ৭৫% এর বেশি সংসদ সদস্যের সমর্থন পেতে সামরিক বাহিনীর অনুমোদন অপরিহার্য হয়ে পড়ে। এই সংরক্ষিত আসনগুলি মিয়ানমারের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর প্রভাবের একটি মূল কারণ।

 চীন
 সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন
 হাঙ্গেরি
 পোল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

‘গ্লাসনস্ত নীতি’ সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে চালু হয়েছিল।

এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রবর্তন করেন। 'গ্লাসনস্ত' একটি রুশ শব্দ, যার অর্থ হলো খোলামেলা ভাব বা উন্মুক্ততা। এই নীতির উদ্দেশ্য ছিল সরকারে স্বচ্ছতা আনা এবং জনগণের বাকস্বাধীনতা বৃদ্ধি করা, যাতে তারা রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে পারে। এটি সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন এবং স্নায়ুযুদ্ধের অবসানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

 ২
 ৩
 ৪
 ১
ব্যাখ্যাঃ

স্বাধীন ভারতে জন্ম নেওয়া ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয় ২০১৪ সালের ২৬ মে। ঐ দিনের শপথ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা ছিল ৪ হাজারেরও বেশি। জাপানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সফর থাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া সার্কভুক্ত সকল দেশের সরকারপ্রধান শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সার্কের বাইরের একমাত্র দেশ হিসেবে মরিশাসের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নবীন রামগুলাম আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন।

 জাপান
 পেরু
 কোস্টারিকা
 সুইজারল্যান্ড
 ফিজি
 সিরিয়া
 লেবানন
 আফগানিস্তান
ব্যাখ্যাঃ

"লয়া জিরগা" (Loya Jirga) হলো আফগানিস্তানের একটি ঐতিহ্যবাহী এবং বিশেষ ধরনের বৃহত্তর পরিষদ বা গ্র্যান্ড অ্যাসেম্বলি। এটি আফগানিস্তানের জাতীয় আলোচনার জন্য সবচেয়ে বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ পরিষদ হিসেবে বিবেচিত।

বৈশিষ্ট্য:

  • ঐতিহ্য: এটি শতাব্দী প্রাচীন পশতুন উপজাতীয় ঐতিহ্য থেকে উদ্ভূত, তবে এর কার্যকারিতা এখন সমস্ত জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের জন্য প্রসারিত হয়েছে।
  • সদস্য: লয়া জিরগায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জাতিগোষ্ঠীর নেতা, উপজাতীয় প্রধান, ধর্মীয় নেতা, রাজনীতিবিদ, সামরিক কমান্ডার এবং উল্লেখযোগ্য নাগরিক প্রতিনিধিরা একত্রিত হন। এর সদস্য সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়, পরিস্থিতিভেদে পরিবর্তিত হয়।
  • উদ্দেশ্য: সাধারণত যখন কোনো বড় ধরনের জাতীয় সংকট দেখা দেয়, যেমন যুদ্ধ, শান্তি চুক্তি, নতুন সংবিধান প্রণয়ন, নতুন সরকার গঠন, বা গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় নীতি নির্ধারণের প্রয়োজন হয়, তখন লয়া জিরগার আয়োজন করা হয়। এর সিদ্ধান্তকে দেশের জনগণের সম্মিলিত ইচ্ছার প্রতিফলন হিসেবে দেখা হয় এবং এর একটি উচ্চ নৈতিক ও আইনি বৈধতা রয়েছে বলে মনে করা হয়।
  • ক্ষমতা: লয়া জিরগার আইনগত ক্ষমতা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক থাকলেও, ঐতিহাসিকভাবে এর সিদ্ধান্তগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দেশের জন্য Binding (বাধ্যতামূলক) বলে বিবেচিত হয়েছে। এটি একটি ঐকমত্য-ভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া অনুসরণ করে।
 দাউদ খাঁ
 জহির শাহ
 নাদির শাহ
 নজীবুল্লাহ
ব্যাখ্যাঃ

আফগানিস্তানের শেষ বাদশাহ মোহাম্মদ জহির শাহ ১৯৩৩ সালের ৮ নভেম্বর থেকে ১৯৭৩ সালের জুলাই পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। জহির শাহের পর দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট হন দাউদ খাঁ।

 ৯৯
 ১০০
 ১০১
 ১০২
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটের মোট আসন সংখ্যা ১০০টি। প্রতিটি রাজ্য থেকে দুইজন করে সিনেটর নির্বাচিত হন, এবং মোট ৫০টি রাজ্য থাকার কারণে সিনেটের মোট আসন সংখ্যা ১০০টি।

 ৩০০ বছর
 ৩৩৫ বছর
 ৩৪২ বছর
 ৫০০ বছর
ব্যাখ্যাঃ

আফ্রিকা মহাদেশের সবচেয়ে সম্পদশালী দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৪২ বছর শ্বেতাঙ্গ শাসনে ছিল। ১৯৯২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ নীতিকে সরকারিভাবে বিলোপ করা হয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট এফ ডব্লিউ ডি ক্লার্ক (F.W.De Klerk)।

 ৫৪৩
 ৫৪৫
 ৪১৪
 ৫৪০
ব্যাখ্যাঃ

দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট ভারতীয় কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নাম লোকসভা। ভারতের সংবিধান অনুযায়ী লোকসভার আসন সংখ্যা হতে পারবে সর্বোচ্চ ৫৫২। তবে বর্তমান লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৫। এর মধ্যে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৫৪৩ এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের জন্য সংরক্ষিত ২টি আসনে রাষ্ট্রপতির মনোনীত অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান প্রার্থী প্রতিনিধিত্ব করেন।

 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 নিউজিল্যান্ড
 বাহামা
 সুইজারল্যান্ড
ব্যাখ্যাঃ

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ১৮৯৩ সালে নিউজিল্যান্ডে নারীর ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়। ভোটাধিকার প্রাপ্তির শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে এ দেশে ১৯৯৩ সালে রাজনৈতিক দলে নেতৃত্বের আনুপাতিক আইন পাস হয়। এই আইনে নিউজিল্যান্ডে পার্লামেন্টে নারীর ৩০ ভাগ আসন নিশ্চিত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রে মহিলারা ভোটাধিকার লাভ করে ১৯২০ সালে।

 খালেদ
 ফয়সাল
 আব্দুল আজিজ
 আবদুল্লাহ
ব্যাখ্যাঃ

১ আগস্ট, ২০০৫ বাদশা ফাহাদ বিন আবদুল আজিজের মৃত্যুর পর নতুন বাদশা হন তার বৈমাত্রেয় ভাই যুবরাজ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ এবং নতুন ক্রাউন প্রিন্স মনোনীত হন প্রয়াত বাদশার আপন ভাই ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সুলতান বিন আবদুল আজিজ। উল্লেখ্য, বাদশাহ আবদুল্লাহ (২৩ জানুয়ারি, ২০১৫ ) মারা যাওয়ার পর নতুন বাদশাহ হিসেবে সিংহাসনে বসেন সালমান বিন আবদুল আজিজ।

 ২১ বছর
 ২২ বছর
 ২৪ বছর
 ২৫ বছর
ব্যাখ্যাঃ

১৯৮১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২২ বছর ক্ষমতায় থাকার পর স্বেচ্ছায় পদত্যাগের পর বিশ্বে তিনি মহান নেতা হিসেবে সম্মানিত হচ্ছেন । তিনি তার মেধা, প্রজ্ঞাকে কাজে লাগিয়ে ৭০ দশকের কৃষিপ্রধান দরিদ্র মালয়েশিয়াকে শিল্পভিত্তিক মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করে বিশ্বে ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছেন। উল্লেখ্য, ১০ মে, ২০১৮ তিনি পুনরায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সালে তিনি পদত্যাগ করেন। অর্থাৎ মোট ২৪ বছর ক্ষমতায়।

 রাইখস্ট্যাগ
 রিকসড্যাগ
 ফোকেটিং
 ডায়েট
ব্যাখ্যাঃ

জাপানের পার্লামেন্টের নাম ডায়েট। অন্যদিকে, রাইখস্ট্যাগ জার্মানির, রিকসড্যাগ সুইডেনের এবং ফোকেটিং ডেনমার্কের পার্লামেন্টের নাম।

 ২৭২
 ২৭১
 ২৭০
 ২৬৮
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সরাসরি ভোটের মাধ্যমে না হলেও ৫৩৮ (১০০ সিনেটর + ৪৩৫ রিপ্রেজেন্টেটিভ + ৩ সদস্য ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়া) সদস্যের ইলেক্টোরাল কলেজের পছন্দের ওপর প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর জয় -পরাজয় নির্ভর করে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ জন ইলেক্টোরাল প্রতিনিধি রয়েছে। কোনো প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য ইলেক্টোরাল কলেজের ২৭০ টি ভোট পেতে হয়।

 ৫৪৫
 ৫৪৩
 ৬১০
 ৪১৫
ব্যাখ্যাঃ

দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট ভারতীয় কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নাম লোকসভা। ভারতের সংবিধান অনুযায়ী লোকসভার আসন সংখ্যা হতে পারবে সর্বোচ্চ ৫৫২। তবে বর্তমান লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৫। এর মধ্যে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা ৫৪৩। (২ জন Anglo-Indian থেকে নির্বাচন করা হয়।

 জেমস মনরো
 ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট
 হ্যারি এস ট্রুম্যান
 তথ্যটি সঠিক নয়
ব্যাখ্যাঃ

ডেমোক্রেট দলের প্রধান ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ১৯৩৩ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ১২ বছর টানা তিন বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অন্যদিকে, ডেমোক্রেট -রিপাবলিকের যুক্তপ্রার্থী জেমস মনরো ১৮১৭ থেকে ১৮২৫ পর্যন্ত এবং ডেমোক্রেট দলের হ্যারি এস ট্রুম্যান ১৯৪৫ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

 নিউইয়র্ক
 ক্যালিফোর্নিয়া
 টেক্সাস
 ফ্লোরিডা
ব্যাখ্যাঃ

যুক্তরাষ্ট্রের ইলেকটোরাল ভোট জনসংখ্যার অনুপাতে নির্ধারিত হয়। ক্যালিফোর্নিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য এবং এর জনসংখ্যা দ্বিতীয় জনবহুল অঙ্গরাজ্যের প্রায় দ্বিগুণ। ফলে এ অঙ্গরাজ্যেই ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা বেশি। ক্যালিফোর্নিয়ায় ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা ৫৫।

 ইন্দিরা গান্ধী
 বেগম খালেদা জিয়া
 অংসান সুচি
 মার্গারেট থ্যাচার
ব্যাখ্যাঃ

মার্গারেট থ্যাচার কনজারভেটিভ পার্টি থেকে ১৯৭৯ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত একটানা তিন মেয়াদে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ইউরোপের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী এবং ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক নীতিতে তিনি অত্যন্ত কঠোর উন্নয়নমূলক নীতিমালা প্রয়োগ করেছিলেন, যা ‘Thatcher Revolution’ নামে খ্যাত। তার এরূপ গঠনমূলক কাজের জন্য বিশ্বে তিনি ‘Iron Lady’ বা ‘লৌহমানবী’ বলে পরিচিত। মার্গারেট থ্যাচার ৮ এপ্রিল, ২০১৩ মারা যান।

 ইয়াসির আরাফাত
 কফি আনান
 ওসামা বিন লাদেন
 অ্যারিয়েল শ্যারন
ব্যাখ্যাঃ

ইয়াসির আরাফাত ষাটের দশকে ইসরাইলের দখল থেকে মাতৃভূমির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সশস্ত্র গেরিলা সংগ্রাম শুরু করেন। বৃহত্তর গেরিলা আক্রমণ পরিচালনার জন্য ১৯৬৪ সালে কয়েকটি গেরিলা গ্রুপকে একত্রিত করে গঠন করেন পিএলও। ১৯৮০ সালে জাতিসংঘ পিএলও প্রধান ইয়াসির আরাফাতকে ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। তখন থেকে মৃত্যুর (১১ নভেম্বর, ২০০৪) আগ পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত রাষ্ট্রপ্রধানের মর্যাদা ভোগ করেন।

 নাইজেরিয়া
 কঙ্গো
 আবিসিনিয়া
 ঘানা
ব্যাখ্যাঃ

কোয়ামে নক্রুমা ঘানার জাতীয়তাবাদী নেতা, প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট এবং উপনিবেশবাদ ও নব্য উপনিবেশবাদের কট্টর বিরোধী ব্যক্তিত্ব।

 ইনকথা ফ্রিডম পার্টি
 ন্যাশনালিস্ট পার্টি
 আফ্রিকান সোস্যালিস্ট পার্টি
 আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস
ব্যাখ্যাঃ

নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (ANC) প্রতিষ্ঠিত হয় ৮ জানুয়ারি, ১৯১২ সাল। ANC ক্ষমতায় আাসে ১৯৯৪ সালে।

 এশিয়া
 ইউরোপ
 দক্ষিন আমেরিকা
 আফ্রিকা
ব্যাখ্যাঃ

বেনিন প্রজাতন্ত্র আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশ। দেশটির রাজধানী পোর্টোনোভা এবং আয়তন ১,১৪,৭৬৩ বর্গ কি.মি.।

 সিঙ্গাপুর
 থাইল্যান্ড
 ইন্দোনেশিয়া
 মালয়েশিয়া
ব্যাখ্যাঃ

এক সময় মাহাথির মোহাম্মদের খুব ঘনিষ্ঠ অনুসারি ছিলেন আনোয়ার ইব্রাহিম। কিন্তু রাজনৈতিক মতপার্থক্যের জের ধরে মাহাথির ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৮ উপ-প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে আনোয়ার ইব্রাহিমকে বরখাস্ত করেন। ১৯৯৯ সালে দুর্নীতি ও সমকামিতার দায়ে তাকে জেলহাজতে প্ররণ করা হয়। ২০০৪ সালে তিনি ছাড়া পান। ২০০৮ সালে দেশের প্রধান বিরোধী দল হিসেবে পিপলস জাস্টিস পার্টির নেতৃত্ব দেন তিনি। এর পর নাজিব রাজাকের সময়ে ২০১৫ সালে নতুন করে সমকামিতার অভিযোগে আনোয়ার ইব্রাহিমকে আবারো জেলে পাঠানো হয়। ১৬ মে, ২০১৮ রাজার নির্দেশে নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন আনোয়ার ইব্রাহিম। মালেশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম (২০২২-বর্তমান)।

 সুদান
 তিউনেশিয়া
 ইয়েমেন
 আফগানিস্তান
ব্যাখ্যাঃ

তালেবান নামক রাজনৈতিক গোষ্ঠী আফগানিস্তানের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিল। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার পর ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয়দানের অজুহাত তুলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান আক্রমণ করে তালেবানদের ক্ষমতাচ্যুত করে। তবে ১৫ই আগস্ট ২০২১ সালে তারা আবার ক্ষমতা দখল করেছে।

 তাজিকিস্তান
 কাজাখস্তান
 উজবেকিস্তান
 কিরগিজস্তান
ব্যাখ্যাঃ

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত মধ্য এশিয়ার দেশগুলো তাজিকিস্তান, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান, ও তুর্কমেনিস্তান। এদের মধ্যে আয়তনে কাজাখস্তান (২৭,১৭,৩০০ বর্গ.কি.মি) সবচেয়ে বড়।

 ৮ জুলাই, ১৯৯৪
 ৯ জুলাই, ১৯৯৪
 ১০ জুলাই, ১৯৯৪
 ১১ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

গিরিজা প্রাসাদ কৈরালা নেপালি কংগ্রেস পার্টির (NCP) প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯১ থেকে NCP- এর অভ্যন্তরীণ কোন্দল শুরু হয় এবং ১৯৯৪ সালের ১০ জুলাই দলের সিনিয়র নেতা গণেশ মনসিং তার অনুসারীরাসহ কৈরালার ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করেন। উল্লেখ্য, বর্তমানে নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল প্রচন্ড (২৫ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে বর্তমান)।

 ৮ জুলাই, ১৯৯৪
 ১৯ জুলাই, ১৯৯৪
 ২৪ জুলাই, ১৯৯৪
 ২৭ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

রুয়ান্ডার হুতু ও তুতসি সম্প্রদায়ের বিরোধ ১৯৯৪ সালের এপ্রিল থেকে চরমে ওঠে। এপ্রিল থেকে জুলাইয়ের মধ্যে কমপক্ষে ৫ লক্ষ রুয়ান্ডার অধিবাসী নিহত হয় । ১৯ জুলাই, ১৯৯৪ হুতু নেতা প্যাস্তুইর বিজিমুংগু রাজধানী দখল করে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন।

 ১১ জুলাই, ১৯৯৪
 ১২ জুলাই, ১৯৯৪
 ১৩ জুলাই, ১৯৯৪
 ১ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

কায়রো চুক্তি অনুসারে ১৭ মে, ১৯৯৪ পিএলও পশ্চিম তীর ও গাজা এলাকার নিয়ন্ত্রণ পায়। ১ জুলাই, ১৯৯৪ ইয়াসির আরাফাত গাজা ভূখণ্ডে আসেন। ফিলিস্তিনি মুক্তি সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাত ১১ নভেম্বর, ২০০৪ মৃত্যুবরণ করেন প্যারিসের পার্সি মিলিটারি ট্রেনিং হাসপাতালে।

 রাশিয়া’স চয়েস
 লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি
 স্যোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি
 দ্য কমিউনিস্ট পার্টি
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত রাশিয়ার পার্লামেন্টের নির্বাচনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ রাশিয়া (Liberal Democratic Party of Russia) সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এই নির্বাচনে ভ্লাদিমির জিরিনোভস্কির নেতৃত্বাধীন এই দলটি অপ্রত্যাশিতভাবে সবচেয়ে বেশি আসন লাভ করে।

 ২১ জুলাই, ১৯৯৪
 ২২ জুলাই, ১৯৯৪
 ২৩ জুলাই, ১৯৯৪
 ২৪ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

গাম্বিয়ার সেনাবাহিনী ১৯৯৪ সালের ২২ জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশের ক্ষমতা দখল করে। ২৬ জুলাই ক্যাপ্টেন (অব.) ইয়াহিয়া এ.জে.জে জাম্মেহ নিজেকে দেশের প্রধান হিসেবে ঘোষণা করেন এবং বিদ্যমান ১৯৭০ সালের সংবিধান স্থগিত করেন।

 ৭ জুন, ১৯৯৪
 ১১ জুন, ১৯৯৪
 ১ জুলাই, ১৯৯৪
 ১২ জুলাই, ১৯৯৪
ব্যাখ্যাঃ

জেনারেল সানি আবাচা ১৯৯৩ সালের ১৭ নভেম্বর নাইজেরিয়ার ক্ষমতা দখল করেন। ১৯৯৪ সালের ৭ জুন বিরোধী নেতা মাসুদ আবিওলা একটি বিশাল জনসভায় সানি আবাচাকে অস্বীকার করে নিজেকে প্রেসিডেন্ট বলে ঘোষণা করেন। এই মাসেই তিনি গ্রেফতার হন এবং ট্রায়ালের পর ডিসেম্বরে দেশটির ফেডারেল কোর্ট দেশের জাতীয় ও নিরাপত্তার স্বার্থে আবিওলাকে জেলে প্রেরণ করেন।

 ফুনসিনপেক
 সিপিপি
 খেমাররুজ
 কেপিএলএনএফ
ব্যাখ্যাঃ

১৯৯৩ সালে কম্বোডিয়ায় জাতিসংঘ মিশন UNAMIC (UN Advance Mission in Combodia) –এর তত্ত্ববধানে নির্বাচনে নরোদম সিহানুকের FUNCINPEC দল জয়লাভ করে এবং সিপিপি –এর সাথে অ্যালায়েন্স করে সরকার গঠন করে। পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালের নির্বাচনে সিপিপি জয়লাভ করে এবং নিকটবর্তী ফুনসিনপেকের সাথে অ্যালায়েন্সে সরকার গঠন করে।

 লাওস
 ভিয়েতনাম
 মঙ্গোলিয়া
 গণচীন
ব্যাখ্যাঃ

চীনের সাথে হংকং-এর অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সময় হংকং-এর মুক্তবাজার অর্থনীতি বহাল রাখার জন্য এ নীতি গৃহীত হয়। পরবর্তীতে পর্তুগিজ কলোনি ম্যাকাও চীনের অন্তর্ভুক্ত হলে ম্যাকাওতে এ ব্যবস্থা চালু করা হয়।

 নলিনী
 নাথু
 থানু
 আনু
ব্যাখ্যাঃ

রাজীব গান্ধীকে হত্যার জন্য বোমা বহনকারী আত্মঘাতী মহিলার নাম ছিল থানু।

 এনডিএল
 এলএনডি
 এনএলডি
 বিএসপিপি
ব্যাখ্যাঃ

১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮ সামরিক জান্তা মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে। সামরিক জান্তা ১৯৯০ সালের মে মাসে একটি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতিশ্রুতি দেয়। এতে বিরোধী দলীয় অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (NLD) জয়ী হয়। কিন্তু সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি।

 ডায়েট
 পিনসাস
 নেসেট
 শুরা
ব্যাখ্যাঃ

জাপানের পার্লামেন্টের নাম ডায়েট, নেসেট ইসরাইলের পার্লামেন্টের নাম। সৌদি কনসালটেটিভ অ্যাসেম্বলি (মজলিস আল শুরা আল সৌদ) হলো সৌদি আরবের এবং কনসালটেটিভ অ্যাসেম্বলি (মজলিশ-আল শুরা) কাতারের পার্লামেন্টের নাম।