আমাদের স্কুল

সেটিং

বহুনির্বাচনি প্রশ্নের দেখানোর অপশনঃ
শুধুমাত্র উত্তর 2 অপশন
3 অপশন 4 অপশন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের অপশন প্রদর্শনঃ
রো আকারে কলাম আকারে
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরঃ
লুকান বোল্ড করুন
দেখান দেখান ও বোল্ড করুন
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের ব্যাখ্যাঃ
দেখান লুকান নিচে লুকান
থিম নির্বাচন করুনঃ
ফন্ট সাইজঃ
15

 বাংলার বারো ভুঁঞাদের একজন
 রাজপুত রাজা
 বাংলার শাসক
 মোগল সেনাপতি
ব্যাখ্যাঃ

প্রতাপ আদিত্য ছিলেন ষোড়শ শতাব্দীর শেষ এবং সপ্তদশ শতাব্দীর শুরুতে বাংলার ভাটি অঞ্চলের (বর্তমান বৃহত্তর ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং সিলেট) একজন শক্তিশালী বারো ভুঁইয়া সর্দার।

তিনি ছিলেন চাঁদ রায়-এর পুত্র এবং কেদার রায়-এর ভাইপো। বারো ভুঁইয়াদের মধ্যে তিনি অন্যতম প্রভাবশালী এবং মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য পরিচিত।

প্রতাপ আদিত্যের রাজধানী ছিল বিক্রমপুর (বর্তমান মুন্সিগঞ্জ)। তিনি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠন করেছিলেন এবং মুঘলদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার প্রতিরোধে সফল হয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত মুঘল সুবেদার ইসলাম খানের কাছে তিনি পরাজিত হন এবং বন্দী হন।

প্রতাপ আদিত্য তার সাহসিকতা, রণকৌশল এবং মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্য ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি বাংলার লোককথায় একজন বীর হিসেবে চিত্রিত হন।

 তিতুমীর
 হাজী মোহাম্মদ মহসীন
 হাজী শরীয়তুল্লাহ
 হাজী মোহাম্মদ দানেশ
ব্যাখ্যাঃ

হাজী শরীয়তুল্লাহ নেতৃত্বে মুসলমানদের ফরজ কাজসমূহ পালনে উদ্বুদ্ধ করার আন্দোলন হলো ফরায়েজি আন্দোলন। তার মৃত্যুর পর ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন তার একমাত্র পুত্র দুদু মিয়া। দুদু মিয়ার বিখ্যাত উক্তি হলো “জমি থেকে খাজনা আদায় আল্লাহর আইনের পরিপন্হী”।

 গৌড়
 সোনারগাঁও
 ঢাকা
 হুগলী
ব্যাখ্যাঃ

সম্রাট জাহাঙ্গীর সিংহাসনে আরোহণ করে ইসলাম খান চিশতীকে বাংলা অধিকারে প্রেরণ করেন। ইসলাম খান ১৬১০ সালে মুসা খানকে পরাজিত করে বাংলা অধিকার করেন এবং ঢাকার নামকরণ করেন ‘জাহাঙ্গীর নগর’। তিনি এ সময় রাজমহল থেকে ঢাকায় রাজধানী স্থানান্তর করেন। উল্লেখ্য, ঢাকাকে ১৬১০ সালের পর ১৯০৫ সালে দ্বিতীয় বার, ১৯৪৭ সালে তৃতীয় বার ও ১৯৭১ সালে চতুর্থ বার রাজধানী করা হয়।

 শায়েস্তা খান
 শাহ সুজা
 টিপু সুলতান
 ইসলাম খান
ব্যাখ্যাঃ

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থানগুলোর অন্যতম হলো লালবাগ দুর্গ। এর পূর্বনাম ছিল আওরঙ্গবাদ দুর্গ। সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবাদার শাহাজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে এ দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং সুবাদার শায়েস্তা খান ১৬৮২ সালে তা সম্পন্ন করেন।

 নবাব সিরাজউদ্দৌলা
 নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ
 সুবাদার ইসলাম খান
 নবাব শায়েস্তা খান
ব্যাখ্যাঃ

আওরঙ্গজেব দিল্লির সম্রাট হওয়ার পর ১৭০০ খ্রিষ্টাব্দে মুর্শিদকুলী খাঁকে ঢাকার দেওয়ান করে পাঠান। ১৭০১ সালে মুর্শিদকুলী খাঁ তার দপ্তর ঢাকা থেকে পশ্চিমবঙ্গের মকসুদাবাদে স্থানান্তর করেন। কর্মদ্ক্ষতার গুণে তিনি নায়েব সুবেদার এবং পরে ১৭১৭ সালে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার সুবাদার পদে উন্নীত হন। তার নাম অনুসারে মকসুদাবাদের নাম হয় মুর্শিদাবাদ।

 মহাস্থানে
 শাহজাদপুরে
 নেত্রকোণায়
 রামপালে
ব্যাখ্যাঃ

বিখ্যাত ‘শাহ সুলতান বলখী মাহীসাওয়ার’ ক্ষত্রীয় নরপতি পরশুরামকে পরাজিত করে এখানে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন করেন। তার মাজারটি মহাস্থানের দক্ষিণ- পূর্ব কোণে অবস্থিত। মহাস্থানগড়ের প্রধান নিদর্শনগুলো হলো বৈরাগীর ভিটা, গোবিন্দ ভিটা, খোদাই পাথর ভিটা, সভাবাটি, শীলা দেবীর ঘাট, পরশুরামের প্রাসাদ ইত্যাদি।

 ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি
 সম্রাট বাবর
 ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ
 আলাউদ্দিন মোবারক খলজি
ব্যাখ্যাঃ

বাংলাদেশে মুসলিম শাসনের সূত্রপাত করেন ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজি। তিনি ১২০৪ সালে সেন বংশের রাজা লক্ষণ সেনকে পরাজিত করে বাংলা দখল করেন। এরপর থেকে বাংলায় মুসলিম শাসনের সূচনা হয়।