প্রশ্নঃ বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ১৯তম ]
বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ- নক্শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।
Related MCQ
প্রশ্নঃ ‘গণহত্যা যাদুঘর’ কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৪৫তম ]
‘গণহত্যা যাদুঘর’ খুলনা শহরে অবস্থিত।
এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যা ও নির্যাতনের ইতিহাস সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
প্রশ্নঃ নভেরা আহমেদের পরিচয় কী হিসাবে?
[ বিসিএস ৪৫তম ]
নভেরা আহমেদ ছিলেন একজন বিখ্যাত ভাস্কর (Sculptor)।
তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের একজন অগ্রণী শিল্পী হিসেবে পরিচিত। তার কাজগুলোতে বিমূর্ততা এবং আধুনিকতার সুস্পষ্ট প্রভাব দেখা যায়। নভেরা আহমেদ বাংলাদেশের ভাস্কর্যকে নতুন পথে চালিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
প্রশ্নঃ সাবাস বাংলাদেশ ভাসস্কর্যটির স্থপতি কে?
[ বিসিএস ৪২তম ]
সাবাস বাংলাদেশ ভাস্কর্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিস্তম্ভ। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার সবুজ চত্বরে অবস্থিত।
ভাস্কর্যের তাৎপর্য:
এই ভাস্কর্যটি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী তরুণ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতীক। এটিতে দু'জন মুক্তিযোদ্ধাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে:
- একজন রাইফেল হাতে দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছেন, যা যুদ্ধের গতি ও স্পৃহাকে বোঝায়।
- অন্যজন রাইফেল ধরে উল্লাসে মুষ্টিবদ্ধ হাত উপরে তুলেছেন, যা বিজয়ের আনন্দ ও দৃঢ়তাকে প্রকাশ করে।
ভাস্কর্যটিতে গ্রামীণ ও শহুরে যুবকের সমন্বয় দেখানো হয়েছে, যা মুক্তিযুদ্ধে সকল স্তরের মানুষের অংশগ্রহণের প্রতীক। এর পেছনের ৩৬ ফুট উঁচু স্তম্ভটি স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকার প্রতীক। ভাস্কর্যের বেদীতে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত কবিতা "সাবাস বাংলাদেশ" এর চরণ উৎকীর্ণ রয়েছে:
"সাবাস বাংলাদেশ এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়, জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়।"
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্ররা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন এবং অনেকেই শহীদ হয়েছিলেন। তাদের আত্মত্যাগ ও সাহসিকতাকে স্মরণীয় করে রাখতেই এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছে।
সাবাস বাংলাদেশ শুধু একটি ভাস্কর্য নয়, এটি আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনা ও অদম্য স্পৃহার প্রতীক, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথাকে বহন করে চলেছে।
প্রশ্নঃ বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘তিন কন্যা’ এর চিত্রকর কে?
[ বিসিএস ৩৫তম ]
বিখ্যাত চিত্রকর্ম 'তিন কন্যা' এর চিত্রকর হলেন কামরুল হাসান।
এটি তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং জনপ্রিয় কাজ।
প্রশ্নঃ ‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৩৩তম ]
‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক। এটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের কাছে অবস্থিত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে একটি।
এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন প্রখ্যাত ভাস্কর নিতুন কুণ্ডু। এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের বিজয়কে স্মরণ করে নির্মিত হয়েছে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- ভাস্কর: নিতুন কুণ্ডু
- অবস্থান: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
- উদ্বোধন: ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি।
- বিষয়বস্তু: এটি দুইজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি, যারা যুদ্ধের সময় সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করছেন। তাদের একজন রাইফেল হাতে ও অন্যজন বিজয়ের পতাকা ধরে আছেন।
এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের এক শক্তিশালী প্রতীক।
প্রশ্নঃ শিল্পী জয়নুল আবেদিনের সংগ্রহশালাটি কোথায়?
[ বিসিএস ৩৩তম ]
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। এটি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা নামে পরিচিত।
এটি পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত একটি দোতলা ভবনে স্থাপিত। এখানে জয়নুল আবেদিনের আঁকা বিভিন্ন চিত্রকর্ম, যেমন তাঁর বিখ্যাত দুর্ভিক্ষ সিরিজের ছবি, 'গুণটানা' এবং 'নদী পারাপারের অপেক্ষায় পিতা-পুত্র' - এর মতো উল্লেখযোগ্য কাজগুলো সংরক্ষিত আছে। এছাড়াও তাঁর ব্যবহৃত জিনিসপত্র এবং কিছু স্থিরচিত্রও এখানে দেখা যায়।
এই সংগ্রহশালাটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর দ্বারা পরিচালিত হয়।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ৩১তম ]
বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ (নক্শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি) সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবে প্রতিষ্ঠিত হয়?
[ বিসিএস ৩১তম ]
১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেফ) হার্টজ।
প্রশ্নঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে?
[ বিসিএস ২৯তম ]
১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেফ) হার্টজ।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে কয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে?
[ বিসিএস ২৯তম ]
বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হতে পারে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশে ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। তবে, অন্যান্য সূত্রে ৫৪টি বা ৫৮টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখও পাওয়া যায়। এছাড়া, কিছু সংবাদমাধ্যমে ৫৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যও পাওয়া গেছে। এ কারণে, সঠিক সংখ্যা নির্ধারণের জন্য বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সর্বশেষ তথ্যের উপর নির্ভর করা উচিত।
প্রশ্নঃ অপরাজেয় বাংলা কবে উদ্বোধন করা হয়?
[ বিসিএস ২৮তম ]
ত্রিভুজাকৃতি ভূমির সামান্য কিছু ওপরে বন্দুক কাঁধে নারী ও পুরুষের সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের ও বিজয়ের প্রতীক ‘অপরাজেয় বাংলা’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন চত্বরে অবস্থিত। দেশের সর্বস্তরের মানুষের স্বাধীনতার সংগ্রামে অংশগ্রহণের প্রতীকী চিহ্ন অপরাজেয় বাংলা উদ্বোধন করা হয়, ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯। এর স্থপতি সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
প্রশ্নঃ জাতীয় স্মৃতিসৌধের উচ্চতা কত?
[ বিসিএস ২৮তম ]
ঢাকার সাভারের নবীনগরে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধকে বলা হয় ‘সম্মিলিত প্রয়াস’। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি উদ্বোধন করেন। এর স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। ১০৯ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এ সৌধে ৭টি ফলক রয়েছে। বাংলাপিডিয়া ৪র্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা-১২ এর তথ্য মতে, জাতীয় স্মৃতিসৌধের উচ্চতা ১৫০ ফুট বা ৪৭.২ মিটার। তবে প্রচলিত তথ্য মতে, এর উচ্চতা ৪৬.৫ মিটার।
প্রশ্নঃ রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ‘দুর্জয়’ ভাস্কর্যটির শিল্পী কে?
[ বিসিএস ২৭তম ]
'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির শিল্পী মৃণাল হক। তার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শিল্পকর্ম হচ্ছে মতিঝিল বিমান অফিসের সামনের 'বলাকা' এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের 'গোল্ডেন জুবিলি টাওয়ার'।
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম রক্ত সোপান। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে। স্মৃতিস্তম্ভটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এখানে প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের পোস্টাল একাডেমি কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ২৭তম ]
ডাক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দানের লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে রাজশাহীতে একটি পোস্টাল একাডেমি স্থাপন করা হয়েছে। ডাক বিভাগের পুরনো ঐতিহ্য এবং নিদর্শনসমূহ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৬ সালে ঢাকা জিপিওতে একটি পোস্টাল মিউজিয়াম চালু হয়, যা ১৯৮০ সালের ৩০ জানুয়ারি পূর্ণাঙ্গ পোস্টাল মিউজিয়াম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
প্রশ্নঃ প্রস্তাবিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত কিমি?
[ বিসিএস ২৭তম ]
পদ্মা বহুমুখী সেতুর মূল দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার। এই সেতুটি বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মাণ করা হয়েছে। এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে রাজধানীর সাথে সরাসরিভাবে যুক্ত করেছে। পদ্মা সেতু শুধু দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করেছে তা নয়, এটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
প্রশ্নঃ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের স্থপতি কে?
[ বিসিএস ২৭তম ]
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ -এর ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহিদ মিনার স্থাপিত হলেও এর স্থায়িত্ব ছিল কম। তারপর হামিদুর রহমানের নকশা ও পরিকল্পনায় ১৯৫৭ সালের নভেম্বর মাসে দ্বিতীয় বারের মতো শহিদ মিনারের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি উদ্ধোধন করা হয়। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পূর্বের নকশা অনুযায়ী শিল্পী হামিদুর রহমান স্থপতি এম এস জাফরের সঙ্গে মিলিতভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার পুননির্মাণ করেন।
প্রশ্নঃ বাংলা একাডেমি কোন সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
[ বিসিএস ২৬তম ]
ভাষা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমি ভবনের পূর্বনাম বর্ধমান হাউস। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মাযহারুল ইসলাম।
প্রশ্নঃ ‘সাবাশ বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটির শিল্পী কে?
[ বিসিএস ২৬তম ]
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার সবুজ চত্বরে মুক্তাঙ্গনের উত্তর পার্শ্বে ‘সাবাশ বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত। এর স্থপতি নিতুন কুণ্ডু। নিতুন কুণ্ডুর অন্যান্য ভাস্কর্যের মধ্যে রয়েছে -সার্ক ফোয়ারা (কারওয়ান বাজার), কদমফুল ফোয়ারা (জাতীয় ঈদগাহ ময়দান), সাম্পান (চট্টগ্রাম বিমানবন্দর) ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম কোন শহরে অবস্থিত?
[ বিসিএস ২৬তম ]
১৯৬২ সালে স্টেডিয়ামটি নির্মাণের জন্য বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার ২০.৬২ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ১৯৭০ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হলেও দুটি গ্যালারি ছাড়া অন্যকিছু নির্মাণ করা হয়নি। অতঃপর ২০০৩ সালের ৩ জুন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া স্টেডিয়ামটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন এবং ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়।
প্রশ্নঃ ‘কান্তজীর মন্দির’ কোন জেলায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ২৬তম ]
দিনাজপুর শহরের ১২ মাইল উত্তরে কান্তানগরে কান্তজীর মন্দির অবস্থিত। উল্লেখ্য, কুমিল্লা জেলার ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে ময়নামতি, আনন্দ বিহার, শালবন বিহার ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ মহাখালী ফ্লাইওভারে কয়টি স্প্যান আছে?
[ বিসিএস ২৬তম ]
নির্মাণ সমাপ্তির দিক থেকে মহাখালী ফ্লাইওভার দেশের প্রথম ফ্লাইওভার। মহাখালী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করা হয় ৪ নভেম্বর ২০০৪। দৈর্ঘ্য ১০১২ মিটার, প্রস্থ ১৭.৯ মিটার, মোট পাইল ১৮টি, মোট স্প্যান ১৯টি। এর নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না ফার্স্ট মেটালার্জিকাল কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন।
১০ ডিসেম্বর, ২০০২ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গাজীপুরের কোনাবাড়িতে কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশে কিশোর ও কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র রয়েছে ৩ টি । এর মধ্যে ২ টি কিশোর ও ১ টি কিশোরীদের জন্য। কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্র দুটি গাজীপুরের টঙ্গী ও যশোরের পুলেরহাটে অবস্থিত।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাদুঘর কোনটি?
[ বিসিএস ২৪তম ]
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র জাদুঘর। এটি এপ্রিল ১৯১০ সালে রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় জাদুঘর ৭ আগস্ট ১৯১৩ সালে ঢাকার শাহবাগে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এর নাম ছিল ঢাকা জাদুঘর যা ১৯৮৩ সালে জাতীয় জাদুঘর নামকরণ করা হয়।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ২২তম ]
১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের অধীনে ‘লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ এবং ‘শিল্পচার্য জয়নুল লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর’ নামে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে দুটি জাদুঘর রয়েছে।
প্রশ্নঃ বাংলা একাডেমির মূল ভবনের নাম কি ছিল?
[ বিসিএস ২২তম ]
ভাষা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা একাডেমি ভবনের পূর্বনাম বর্ধমান হাউস। বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মুহম্মদ এনামুল হক এবং প্রথম মহাপরিচালক ড. মযহারুল ইসলাম।
প্রশ্নঃ যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতুর পিলার কয়টি?
[ বিসিএস ২১তম ]
৪.৮ কি.মি. দৈর্ঘ্য ও ১৮.৫ মি.প্রস্থ বিশিষ্ট এই সেতুতে স্প্যান সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার সংখ্যা ৫০টি। এটি দৈর্ঘ্যে দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু। পদ্মাসেতুর পিলার ৪১টি ও স্প্যান ৪২টি।
প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
[ বিসিএস ২০তম ]
যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি. ও প্রস্থ ১৮.৫ মি.। এ সেতুর স্প্যানের সংখ্যা ৪৯টি এবং পিলার ৫০টি। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি. নির্মাণাধীন।
প্রশ্নঃ উত্তরা গণভবন কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ১৯তম ]
নাটোর জেলা শহর থেকে ২.৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি আঠারো শতকে নির্মিত হয়। নাটোরের রানী ভবানী তাঁর নায়েব দয়ারামের উপরে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে দিঘাপতিয়া পরগনা উপহার দেন। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে এর নাম পরিবর্তন করে রাখেন ‘উত্তরা গণভবন’।
বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত। খান জাহান আলী কর্তৃক মসজিদটি নির্মিত হয়। বাংলাদেশের প্রাচীন আমলের মসজিদগুলোর মধ্যে এটি বৃহত্তম। ‘ষাটগম্বুজ’ নাম হলেও এ মসজিদের গম্বুজসংখ্যা ৮১টি। ওপরে ৭৭টি এবং চারকোণে ৪টি।
প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য –
[ বিসিএস ১৯তম ]
বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। সেতুটি যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত। সেতুটি ১৯৯৮ সালে উদ্বোধন করা হয়। বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্নঃ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার কোন এলাকায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ১৮তম ]
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ২২ মার্চ, ১৯৯৬। প্রতিষ্ঠাকালীন এটির অবস্থান ছিল ঢাকার সেগুনবাগিচায়। সরকার ২০০৮ সালে পশ্চিম আগারগাঁওয়ের শেরে বাংলা নগরে জাদুঘরটি স্থানান্তরের জন্য ২.৫ বিঘা জমি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে হস্তান্তর করে। ১৬ এপ্রিল, ২০১৭ আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বার উন্মোচন করা হয় আগারগাঁওয়ে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নিজস্ব ভবনের।
১৬৬৪ সালে বাংলার সুবাদার শাহ মুহাম্মদ সুজা বড় কাটরা নামে ঐতিহাসিক অট্টালিকা নির্মাণ করেন ঢাকার চকবাজারে। সুবাদার শায়েস্তা খান ১৬৬৩-৬৪ সালে নিজের বসবাস ও সুবাদারি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ঢাকার চকবাজারে ছোট কাটরা নির্মাণ করেন।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু কোনটি?
[ বিসিএস ১৬তম ]
১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যমুনা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধনের পর থেকে এটি বাংলাদেশের সড়ক সহ দীর্ঘতম রেল সেতুর মর্যাদা লাভ করে। এ সেতুতে মিটার গেজ ও ব্রড গেজ উভয় ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি.। তবে একক দীর্ঘতম রেলসেতু হলো হার্ডিঞ্জ ব্রিজ। পাবনা জেলায় অবস্থিত হার্ডিঞ্জ সেতুর দৈর্ঘ্য ৫৮৯৪ ফুট (১৭৯৮.৩২ মিটার)। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণ শুরু হয় ১৯১২ সালে এবং নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯১৫ সালে।
প্রশ্নঃ জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে?
[ বিসিএস ১৪তম ]
মইনুল হোসেন জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি। হামিদুর রহমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের, তানভীর কবির মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের এবং নিতুন কুণ্ডু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাশ বাংলাদেশের স্থপতি।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
[ বিসিএস ১৪তম ]
বাংলাদেশের লোকশিল্পের অতীত কীর্তিসমূহ- নক্শী কাঁথা, মাটির পাত্র, বেত, কাঁসা, মসলিন বস্ত্র, তৈজসপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে লোকশিল্প জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ অক্টোবর সোনারগাঁও লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের নাম পরিবর্তন করে ‘ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন’ জাদুঘর করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেছিলেন–
[ বিসিএস ১২তম ]
পুরানো ঢাকার আরমানিটোলা এলাকায় তারা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণ করেন মির্জা আহমেদ জান বা মির্জা গোলাম পীর। পরবর্তী ১৯২৬ সালে আলীজান বেপারী নামক একজন ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। আলীজান বেপারী বহু অর্থ ব্যয়ে মসজিদটিকে অলঙ্কৃত করেন, বিশেষ করে সমস্ত মসজিদটি তারকাখঁচিত করেন। এ কারণে এর বর্তমান নাম তারা মসজিদ।
প্রশ্নঃ চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু-১ নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য–
[ বিসিএস ১১তম ]
এটি বুড়িগঙ্গা নদীর উপর ঢাকার পোস্তগোলা নামক স্থানে নির্মিত হয়েছে। এটিই প্রথম বুড়িগঙ্গা সেতু। সেতুর দৈর্ঘ্য ৭৮০ মিটার। তবে দ্বিতীয় বুড়িগঙ্গা সেতু নির্মিত হয় ঢাকার বাবুবাজারে এবং এ সেতুর মাধ্যমে কেরানীগঞ্জের সাথে সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৭২৫ মিটার।
প্রশ্নঃ মিশুকের স্থপতি কে?
[ বিসিএস ১১তম ]
এটি ঢাকার শাহবাগে শিশু পার্কের সামনে অবস্থিত। সাফ গেমসের মাসকট হিসেবে শিল্পী মুস্তফা মনোয়ার মিশুক তৈরি করেন। এটি মূলত হরিণ শাবকের ভাস্কর্য।
প্রশ্নঃ ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরী করনে–
[ বিসিএস ১০তম ]
পুরানো ঢাকার আরমানিটোলা এলাকায় তারা মসজিদ অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণ করেন মির্জা আহমেদ জান বা মির্জা গোলাম পীর। পরবর্তী ১৯২৬ সালে আলীজান বেপারী নামক একজন ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। আলীজান বেপারী বহু অর্থ ব্যয়ে মসজিদটিকে অলঙ্কৃত করেন, বিশেষ করে সমস্ত মসজিদটি তারকাখঁচিত করেন। এ কারণে এর বর্তমান নাম তারা মসজিদ।
প্রশ্নঃ 'কুসুম্বা' মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
[ প্রা.বি.স.শি. 29-03-2024 ]
কুসুম্বা মসজিদ বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
অবস্থান:
- নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কুসুম্বা গ্রামে আত্রাই নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত।
- রাজশাহী মহাসড়কের মান্দা ব্রিজ থেকে প্রায় ৪০০ মিটার উত্তরে এর অবস্থান।
ইতিহাস ও নির্মাণকাল:
- মসজিদের প্রবেশদ্বারে স্থাপিত ফলক অনুযায়ী, এটি হিজরি ৯৬৬ সালে (১৫৫৮-১৫৫৯ খ্রিস্টাব্দ) নির্মিত হয়েছিল।
- আফগান শাসনামলে শুর বংশের শেষ দিকের শাসক গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহের আমলে সুলায়মান নামে এক ব্যক্তি এটি নির্মাণ করেন বলে জানা যায়। তবে, ভেতরের মিহরাবের শিলালিপিতে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহের নামও পাওয়া যায়, যা নির্মাণকাল নিয়ে কিছুটা দ্বিমত সৃষ্টি করে।
- ধারণা করা হয়, মসজিদটি নির্মাণে প্রায় ৬০ বছর সময় লেগেছিল।
স্থাপত্যশৈলী:
- মসজিদটি সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর একটি সুন্দর উদাহরণ।
- এটি উত্তর ভারতীয় সুর স্থাপত্য থেকে ভিন্ন, বরং এটিতে স্থানীয় বাংলা স্থাপত্যের প্রভাব দেখা যায়।
- মসজিদটি মূলত ইটের তৈরি, তবে এর বাইরের দিক এবং ভেতরের কিছু অংশে ধূসর রঙের পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। দূর থেকে এটিকে কালো দেখায়, তাই স্থানীয়ভাবে এটি "কালো পাহাড়" নামেও পরিচিত।
- মসজিদের চার কোণে গোলাকার অষ্টভুজাকৃতির স্তম্ভ রয়েছে।
- এর ছাদে দুইটি সারিতে মোট ছয়টি গোলাকার গম্বুজ বিদ্যমান ছিল, তবে ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে তিনটি গম্বুজ ভেঙে গিয়েছিল। পরবর্তীতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটি সংস্কার করে।
- মসজিদের ভেতরে দুটি স্তম্ভ এবং পশ্চিমের দেয়ালে তিনটি মিহরাব রয়েছে, যেগুলোর কারুকার্য বেশ আকর্ষণীয়। কেন্দ্রীয় মিহরাবটি আকারে বড় এবং বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হত বলে ধারণা করা হয়।
- মসজিদের ভেতরে একটি উঁচু বেদীর মতো স্থান রয়েছে, যা বাদশাহ-কা-তখ্ত বা রাজার সিংহাসন হিসেবে পরিচিত।
প্রশ্নঃ পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হবে কত তারিখ?
[ প্রা.বি.স.শি. (৩য় ধাপ) 03-06-2022 ]
পদ্মা সেতু ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।
এই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে মাওয়া প্রান্ত দিয়ে টোল প্রদান করে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুতে আরোহণ করেন এবং এর মাধ্যমে সেতুটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
প্রশ্নঃ “ভাস্কর্য জননী ও গর্বিত বর্ণমালা” – এর স্থপতি কে?
[ প্রা.বি.স.শি. (৩য় ধাপ) 03-06-2022 ]
জননী ও গর্বিত বর্ণমালা ভাস্কর্য দেখা যায় একজন মা তার মৃত সন্তানকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। তার সামনে একটি সবুজ বৃত্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে কয়েকটি বাংলা বর্ণ। পেছনে লাল বৃত্তে রয়েছে ‘২১’ এবং ‘ব ও ‘ক’।ঢাকার পরিবাগে নির্মাণ করা হয়েছে একুশের এ ভাস্কর্যটি। এটির নকশা করেছেন শিল্পী মৃণাল হক
প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু টানেলের দৈর্ঘ্য কত?
[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের মোট দৈর্ঘ্য ৯.৩৯ কিলোমিটার।
তবে, মূল টানেলের দৈর্ঘ্য ৩.৩২ কিলোমিটার। এই টানেলের প্রতিটি টিউবের দৈর্ঘ্য ২.৪৫ কিলোমিটার। এছাড়া, এর সাথে সংযোগ সড়ক রয়েছে ৫.৩৫ কিলোমিটার।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের সহায়তাকারী দেশ কোনটি?
[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]
বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সহায়তাকারী দেশ হলো রাশিয়া।
প্রকল্পটির মূল কাজ করছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি কর্পোরেশন (রোসাটম)। এছাড়া ভারতও এই প্রকল্পে সহায়তা করছে।
প্রশ্নঃ মহাস্থান গড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
[ 18th ntrca (স্কুল পর্যায়) (15-03-2024) ]
মহাস্থানগড় করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থান।